ডিবিবেট অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম

বাংলাদেশে পার্টনারদের জন্য ডিবিবেট অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম স্থিতিশীল অনলাইন আয়ের একটি নির্ভরযোগ্য সুযোগ দেয়। আপনার আনারো সক্রিয় খেলোয়াড়দের ভিত্তিতে প্রত্যোগিতামূলক কমিশন রেট পান এবং নিয়মিত প্রতিবেদন দেখে এনে্ন্ত্রণে রাখুন। বিকাশ, নগদ ও আান্তর্জাতিক পেমেন্ট গেটওয়ের মাধ্যমে নিষ্চিত, সময়মতো পেমেন্ট পাওয়াওয়া যায়। বিক্তিগত ম্যানেজার ও বাংলাদেশ-কেন্দ্রিক সাপোর্ট আপনার প্রচারের ধরন বুঝে আলাদা সহায়্য দেয়, যাতে দীর্ঘমেয়াদী স্থায়ী আয় গড়ে তুলতে পারেন।

ডিবিবেট অ্যাফিলিয়েট প্রोग্রামের প্রচারমূলক ব্যানার, স্থিতিশীল অনলাইন আয় ও কমিশন সুবিধা তুলে ধরা হয়েছে

ডিবিবেট পার্টনার্স প্রোগ্রামের মূল তথ্য

ডিবিবেট পার্টনার্স প্রোগ্রাম বাংলাদেশি মার্কেটার, এজেন্ট ও মিডিয়া ক্রেতাদের জন্য জুয়া ও স্পোর্টস বেটিং ট্রাফিক থেকে আয় করার একটি সংগঠিত ব্যবস্থা। আপনি নিঝের ট্রাফিক সোর্স ব্যবহার করে অনলাইন ক্যাসিনো ও বেটিং প্ল্যাটফর্ম প্রচার করেন, আর প্রতি মানসম্মত খেলোয়াড়ের জন্য কমিশন পান।

বাংলাদেশের জন্য লোকালাইজড ল্যান্ডিং, বাংলা সাপোর্ট, জনপ্রিয় পেমেন্ট অপশন ও নমনীয় রেভিনিউ শেয়ার মডেল আপনার প্রচারকে আরও লাভজনক করতে সহায়্য করে। এখানে নিছে টেবিল থেকে পার্টনারশিপের মূল সংখাগুলো ও শর্ত এক নজরে দেখতে পারেন।

প্যারামিটার তথ্য
পার্টনার সংখ্যা প্রায় ২,৫০০+ সক্রিয় অ্যাফিলিয়েট ও এজেন্ট
পেমেন্ট মডেল রেভিনিউ শেয়ার, সিপিএ (প্রতি অ্যাকুয়িজিশন পেমেন্ট), হাইব্রিড চুক্তি
জিও কভারেজ ২০+ দেশ, ফোকাস: এশিয়া ও দক্ষিণ এশিয়া
কমিশন রেট নেট গেমিং রেভিনিউর ওপর ২৫% থেকে ৪৫% পর্যন্ত
ন্যূনতম পেআউট ২০ ডলার সমমূল্য (বিকাশ, নগদ, মাণিগো, মাস্টারকার্ড, ইকোপেইজ, পারফেক্ট মানি, জেটনব্যাংক, স্টিকপে, ওয়েবমনি)
অফার সংখ্যা ৩ ধরনের অফার: রেভিনিউ শেয়ার, সিপিএ চুক্তি, হাইব্রিড ডিল
তহবিল উত্তোলন বিকাশ, নগদ, ব্যাংক ট্রান্সফার, স্টিকপে, ওয়েবমনি, আন্তর্জাতিক কার্ড
নিষিদ্ধ ট্রাফিক সোর্স স্প্যাম ইমেইল, ইনসেনটিভড ট্রাফিক, ভুয়া বা প্রতারণামূলক সাইনআপ, ব্র্যান্ডবিডিং ভায়োলেশন
সমর্থিত ভাষা বাংলা, ইংরেজি, হিন্দি, ইন্দোনেশিয়ান, ভিয়েতনামিজ

এই তথ্যগুলো বুঝে আপনি সহজে সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন, আপনার ট্রাফিক ও মার্কেটিং মডেলের জন্য কোন ডিল ও পেআউট কাঠামো সবচেয়ে লাভজনক হবে।

ডিবিবেট অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রামের সুবিধা

বাংলাদেশি অ্যাফিলিয়েট ও এজেন্টদের জন্য এই প্রোগ্রাম এমন কিছু সুবিধা দেয়, যা স্থায়ী আয় ও দীর্ঘমেয়াদি পার্টনারশিপে সহায়্য করে। নিচের পয়েন্টগুলো আপনাকে বুঝতে দেবে, কেন এই ব্র্যান্ডের ট্রাফিক মনিটাইজেশন মডেল অন্য অনেক বেটিং প্ল্যাটফর্মের তুলনায় আলাদা।

প্রতিযোগিতামূলক কমিশন রেট ও স্কেলিং সুযোগ

আপনি যত বেশি মানসম্মত প্লেয়ার পাঠান, কমিশন রেট ধীরে ধীরে বাড়ে, ফলে একই ট্রাফিক থেকে আরও বেশি লাভ তুলতে পারেন। রেভিনিউ শেয়ার মডেল দীর্ঘমেয়াদে ধারাবাহিক মাসিক আয় তৈরি করে।

বাংলাদেশ ফোকাসড পেমেন্ট ও লোকাল মুদ্রা সাপোর্ট

বিকাশ, নগদ ও স্থাণীয় ব্যাংকিং অপশনের মাধ্যমে আয় তোলা যায়, ফলে ডলার কনভার্সন ঝামেলা ছাড়াই সরাসরি টাকা রাখা সম্ভব হয়। বাংলাদেশি পার্টনারদের জন্য ন্যূনতম উত্তোলন সীমাও তুলনামূলক কম রাখা হয়েছে।

স্থিতিশীল ব্র্যান্ড ও উচ্চ কনভার্সন ল্যান্ডিং পেজ

অনলাইন ক্যাসিনো ও স্পোর্টস বেটিং অফারগুলোর কনভার্সন রেট পরীক্ষিত, ফলে আপনার টার্গেটেড ট্রাফিক থেকে সাইনআপ ও ডিপোজিটের সম্ভাবনা বেশ থাকে। নির্ভরযোগ্য ব্র্যান্ড ইমেজ প্লেয়ারের আস্থা বাড়ায়।

ডাটা অ্যানালিটিক্স ও স্বচ্ছ রিপোর্টিং প্যানেল

রিয়েল-টাইম রিপোর্ট দেখে আপনি ট্রাফিক সোর্স, সাইনআপ, ডিপোজিট ও নেট আয়ের পূর্ণ চিত্র পান। এতে অকার্যকর ক্যাম্পেইন দ্রুত পরিবর্তন করে লাভজনক চ্যানেলে বাজেট সরানো সহজ হয়।

ডেডিকেটেড ম্যানেজার ও বাংলা-সহায়ক যোগাযেযোগ

বাংলাদেশি মার্কেটের অভিজ্ঞ ম্যানেজার থেকে অফার সিলেকশন, ক্রিয়েটিভ ও প্রোমো কৌশল নিয়ে পরামর্শ পান। দ্রুত সহায়তা প্রদানের ফলে আপনার আয়ের ধারাবাহিকতা বজায় রাখা সহজ হয়।

এই সুবিধাগুলো মিলিয়ে আপনি নিজের মার্কেটিং রিসোর্স সর্বোচ্চ কাজে লাগিয়ে দীর্ঘমেয়াদি আয়ের ভিত্তি গড়ে তুলতে পারবেন।

ডিবিবেট অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রামে সদস্য হওয়ার নিয়ম

বাংলাদেশ থেকে ডিবিবেট অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রামে যুক্ত হওয়া পুরোপুরি অনলাইন ও সহজ। নিচের ধাপগুলো দিয়ে প্রোফাইল তৈরি করলে দ্রুতই আপনার জন্য ড্যাশবোর্ড ও ট্র্যাকিং লিংক চালু হয়।

1

ওয়েবসাইটে প্রবেশ ও ফর্ম ওপেন

এই অফিসিয়াল সাইটে এসে অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম পেইজে থাকা রেজিস্ট্রেশন বাটনে ক্লিক করুন।

2

অ্যাকাউন্ট রেজিস্ট্রেশন তথ্য পূরণ

নাম, ইমেইল, ফোন, পাসওয়ার্ড ও বাংলাদেশ নিবাচন করে প্রাথমিক তথ্য জমা দিন।

3

ট্রাফিক সোর্স ও প্রোমো প্ল্যান উল্লেখ

আপনি কোন প্ল্যাটফর্মে (ব্লগ, ফেসবুক, টেলিগ্রাম, ইউটিউব ইত্যাদি) প্রচার করবেন তা সংক্ষেপে লিখুন।

4

পরিচয় যাচাই ও চুক্তি সম্মতি

প্রয়োজন হলে কেওয়াইসি ডকুমেন্ট আপলোড করুন এবং প্রোগ্রামের শর্তাবলীতে সম্মতি দিন।

5

ট্র্যাকিং লিংক গ্রহণ ও প্রোমো শুরু

অ্যাকাউন্ট অনুমোদন হলে ট্র্যাকিং লিংক, ব্যানার ও প্রোমো টুল নিয়ে আপনার নিবাচিত চ্যানেলে প্রচার শুরু করুন।

অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম দিয়ে কীভাবে অর্থ উপার্জন করবেন

ডিবিবেট অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রামে আপনি বিভিন্ন মনিটাইজেশন মডেল থেকে পছন্দ করে কাজ করতে পারেন। আপনার ট্রাফিকের ধরন, কনভার্সন রেট ও রিস্ক নেওয়ার সক্ষমতা অনুযায়ী আলাদা পেমেন্ট মডেল নিবাচন করলে আয়ের বড় পরিমাণ বাড়তে পারে।

  • রেভিনিউ শেয়ার মডেল – আপনার আনা প্লেয়ারদের নেট গেমিং আয়ের নির্দিষ্ট অংশ প্রতি মাসে পান, ফলে দীর্ঘমেয়াদে পুনরাবৃত্ত আয় ধারা তৈরী হয়। স্থিতিশীল ট্রাফিক থাকলে এই মডেল সবচেয়ে লাভজনক হয়।
  • সিপিএ (প্রতি অ্যাকুয়িজিশন পেমেন্ট) – নির্ধারিত শর্ত পূরণকারী প্রতি নতুন ডিপোজিটিং প্লেয়ারের জন্য একবারে নির্দিষ্ট টাকা পান। দ্রুত ক্যাশফ্লো ও কম রিস্ক পছন্দ করলে সিপিএ ভালো অপশন।
  • হাইব্রিড ডিল – আংশিক সিপিএ ও আংশিক রেভিনিউ শেয়ার একসাথে নিয়ে দুই দিকে থেকেই সুবিদা নেন। মাঝারি থেকে উচ্চ মানের ট্রাফিকের জন্য এই কাঠামো জনপ্রিয়।

সঠিক মডেল বসে নিয়ে আপনি নিঝস্ব মার্কেটিং স্ট্র্যাটেজি ও ট্রাফিক প্রোফাইলে ভিত্তিতে রিয়েলিস্টিক আয়ের লক্ষ্য নির্ধারণ করতে পারবেন।

ডিবিবেট পার্টনারদের জন্য উত্তোলন ব্যবস্থা

ডিবিবেট পার্টনার হিসেবে আপনি বাংলাদেশি ব্যবহারকারীদের জন্য পরিচিত ও বিভিন্ন পেমেন্ট চ্যানেলের মাধ্যমে উপার্জিত কমিশন তুলতে পারেন। প্রতিটি পদ্ধতির আলাদা সীমা ও সময়সীমা রয়েছে, যা অ্যাফিলিয়েট ড্যাশবোর্ডে দেখা যায়।

বিকাশ (bKash) – সরাসরি বিকাশ পার্সোনাল বা মার্চেন্ট অ্যাকাউন্টে টাকা পাঠানো হয়; লেনদেন বাংলাদেশি টাকায় সম্পন্ন হয়। সাধারণত ন্যূনতম উত্তোলন ২,০০০ টাকা সমমূল্য থেকে শুরু হয় এবং প্রসেসিং সময় তুলনামূলক কম।

নগদ (Nagad) – নগদ অ্যাকাউন্টে উত্তোলন করলে স্থাণীয় মুদ্রায় দ্রুত টাকা পাওয়া যায়। মানি লন্ডারিং রুল মেনে ন্যূনতম সীমা ২,০০০–৩,০০০ টাকার কাছাকাছি ধরা হয়।

স্থাণীয় ব্যাংক ট্রান্সফার – বাংলাদেশি ব্যাংক একাউন্টে ইলেকট্রনিক ট্রান্সফারের মাধ্যমে পেআউট পাওয়া যায়। বড় অংকের আয়ের জন্য উপযোগী এবং সাধারণত ন্যূনতম সীমা ৫,০০০ টাকা বা তার বেশি রাখা হয়।

ইকোপেইজ, পারফেক্ট মানি, স্টিকপে, ওয়েবমনি – এসব ই-ওয়ালেটে ডলার বা ইউরোতে ফান্ড পাওয়া হয়, পরে আপনি এক্সচেঞ্জার বা ব্যাংকের মাধ্যমে টাকায় রূপান্তর করতে পারেন। ন্যূনতম পেআউট প্রায় ২০–৩০ ডলার সমমূল্য থেকে শুরু হয়।

আন্তর্জাতিক কার্ড (মাস্টারকার্ড ইত্যাদি) – ভেরিফাইড কার্ডে সরাসরি পেআউট নেওয়া যায়, আন্তর্জাতিক ভ্রমণ বা অনলাইন খরচের জন্য সুবিধাজনক। সাধারণত ন্যূনতম সীমা একটি বেশী, যাতে ব্যাংক চার্জ কাভার করা যায়।

আপনি নিজের আর্থিক পরিকল্পনা অনুযায়ী পেআউট ফ্রিকোয়েন্সি ও পদ্ধতি নিবাচন করে কমিশন ব্যবস্থাপনাকে আরও সহজ রাখতে পারেন।

পার্টনার প্রোগ্রামের শর্তাবলি ও নীতিমালা

ডিবিবেট অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম নির্দিষ্ট নিয়মের মাধ্যমে পরিচালিত হয়, যাতে বাংলাদেশসহ সব জিওতে ব্র্যান্ড সুরক্ষা ও ন্যায় কমিশন বণ্টন নিশ্চিত থাকে। নিয়ম মেনে কাজ করলে আপনার অ্যাকাউন্ট নিরাপদ থাকে এবং কোনও বিরবচিন্নভাবে পেতে পারেন।

প্রতারণামূলক বা ভুয়া ট্রাফিক নিষিদ্ধ – ভুয়া রেজিস্ট্রেশন, বট ট্রাফিক, ডুপ্লিকেট অ্যাকাউন্ট বা কৃত্রিমভাবে ডিপোজিট বাড়ানোর যে কোনও প্রচেষ্টা কঠোরভাবে নিষিদ্ধ। প্রমাণ মিললে কমিশন বাতিল ও অ্যাকাউন্ট সাসপেন্ড হতে পারে।

স্প্যাম ইমেইল ও অবাঞ্ছিত বার্তা ব্যবহার নিষেধ – অনুমতি ছাড়া ব্যাপক ইমেইল পাঠানো, এসএমএস স্প্যাম, টেলিগ্রাম বা মেসেঞ্জারে অপ্রত্যাশিত প্রমোশন গ্রহণযোগ্য নয়। এসব কাজ ব্র্যান্ডের সুনাম ক্ষুণ্ন করলে অ্যাকাউন্ট স্থায়ীভাবে বন্ধ হতে পারে।

ব্র্যান্ডবিডিং ও ভিভ্রান্তিকর বিজ্ঞাপন সীমাবদ্ধতা – অফিসিয়াল ব্র্যান্ড নাম ধরে পেইড সার্চ বিজ্ঞাপন, বিভ্রান্তিকর অফার লেখা বা ভুয়া বোনাস দাবি ব্যবহার নিষিদ্ধ। ভায়োলেশন ধরা পড়লে সংশ্লিষ্ট ট্রাফিকের আয় কনফিসকেট হতে পারে।

আইনি সীমানা ও স্থাণীয় বিধিনিষেধ মানা বাধ্যতামূলক – আপনার জিওতে অনলাইন বেটিং ও গ্যাম্বলিং সংক্রান্ত নিয়ম-কানুন জানতে ও মানতে হবে। নিষিদ্ধ স্থান বা বয়সসীমার বাইরে প্রচার করলে পার্টনারশিপ বাতিল হতে পারে।

অ্যাকাউন্ট অডিট ও শাস্তিমূলক ব্যবস্থা – সন্দেহজনক কার্যকলাপ দেখা গেলে প্ল্যাটফর্ম ট্রাফিক লগ ও পেমেন্ট হোল্ড করে অডিট করতে পারে। গুরুতর ভায়োলেশনের ক্ষেত্রে স্থায়ী ব্লক ও অর্জিত কমিশন জব্দ করার অধিকার সংরক্ষণ থাকে।

এই নীতিমালা বুঝে প্রচার চালালে আপনি দীর্ঘমেয়াদে নিরাপদ ও লাভজনক পার্টনারশিপ উপভোগ করতে পারবেন।

কাস্টমার সাপোর্ট

ডিবিবেট পার্টনারদের জন্য সাপোর্ট টিম ২৪/৭ সক্রিয় থাকে, যাতে কোনও টেকনিক্যাল সমস্যা, পেআউট জিজ্ঞাসা বা অফার সম্পর্কে দ্রুত সহায়তা পেতে পারেন। বাংলাদেশি অ্যাফিলিয়েটদের প্রয়োজন বুঝে লোকাল টাইমজোন ও ভাষা-সমর্থিত যোগাযেযোগকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়।

  • ইমেইল সাপোর্ট: অ্যাফিলিয়েট ড্যাশবোর্ডে দেওয়া অফিসিয়াল ইমেইলে বিস্তারিত প্রশ্ন পাঠাতে পারেন।
  • লাইভ চ্যাট: পার্টনার প্যানেল থেকে সরাসরি লাইভ চ্যাট চালু করে প্রযুক্তিগত উত্তর পান।
  • টেলিগ্রাম/হোয়াটসঅ্যাপ: ডেডিকেটেড ম্যানেজারের কন্ট্যাক্টে দ্রুত আপডেট বা জরুরি সমস্যার জন্য যোগাযোগ থাকে।
  • হেল্প সেন্টার ও এফএকিউ: সাধারণ জিজ্ঞাসা ও গাইডলাইন পড়ে অন্যান্য প্রচারের সমাধাননিজেই পেয়ে যেতে হতে পারেন।

নিয়মিত ও সহজ যোগাযেযোগ আপনাকে ক্যাম্পেইন অপটিমাইজ করতে ও আয়র সক্ষমনা বাড়াতে সহায়তা করে।

FAQ

প্রশ্ন: বাংলাদেশ থেকে ডিবিবেট অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রামে যোগ দিতে কি কোম্পানি রেজিস্ট্রেশন লাগবে?

উত্তর: ব্যক্তিগতভাবেও কাজ শুরু করা যায়, কোম্পানি না থাকলেও সমস্যা নেই। আয় বড়লে প্রফেশনাল ট্যাক্স ম্যানেজমেন্টের জন্য অনেকে পার্টনার পরে কোম্পানি খুলে নেন।

প্রশ্ন: কমিশন কত ঘনঘন পরিশোধ করা হয়?

উত্তর: সাধারণত মাসিক সাইকেলে পেমেন্ট প্রসেস হয়, নির্দিষ্ট threshold অতিক্রম করলে উত্তোলন অনুরোধ দিতে পারেন। বিশেষ অবস্থা কাস্টম ফ্রিকোয়েন্সি নিয়েও ম্যানেজারের সঙ্গে আলোচোনা করা যায়।

প্রশ্ন: কোন ধরনের ট্রাফিক বাংলাদেশি মার্কেটের জন্য বেশি কাজ করে?

উত্তর: স্পোর্টস রিলেটেড কনটেন্ট, ক্রিকেট প্রেডিকশন চ্যানেল, রিভিউ ব্লগ, ফেসবুক ও টেলিগ্রাম কমিউনিটি সাধারণত ভালো কনভার্ট করে। সব সময় ১৮+ অডিয়েন্সে ফোকাস রাখা জরুরি।

প্রশ্ন: আমি কি একসাথে রেভিনিউ শেয়ার ও সিপিএ মডেল ব্যবহার করতে পারি?

উত্তর: অনেকেই নির্দিষ্ট অফারে হাইব্রিড ডিল বা আলাদা ক্যাম্পেইনের জন্য দুটি মডেল ব্যালেন্স করে ব্যবহার করেন। আপনার ট্রাফিক প্রোফাইল অনুযায়ী সেরা কম্বিনেশন ম্যানেজারের সাজেস্ট করতে পারেন।

প্রশ্ন: ট্রাফিক মান যাচাই করতে কত সময় লাগে?

উত্তর: নতুন পার্টনার ও নতুন ক্যাম্পেইনের জন্য সাধারণত কয়েক সপ্তাহ ডেটা মনিটর করা হয়। এই সময়ে ট্রাফিকের গুণগত মান ভালো থাকলে সীমাবদ্ধতা কমে ও কমিশন দ্রুত আরও সুবিধাজনক হতে পারে।

Updated: