ক্রিকেট বেটিংয়ে কেবল ভাগ্যের উপর ভরসা না করে কিছু নিয়ম মেনে চললে দীর্ঘমেয়াদে ফল ভালো হতে পারে। নিচের দিকগুলো খেয়াল রাখা ব্যবহারকারীর জন্য উপকারী।
১. দল ও প্লেয়ারের সাম্প্রতিক ফর্ম বিশ্লেষণ করুন
সাম্প্রতিক ম্যাচের ফল, ব্যাটসম্যানের গড় রান, স্ট্রাইক রেট, বোলারের ইকোনমি ও স্ট্রাইক রেট দেখুন। ইনজুরি, বিশ্রাম, বা নতুন কম্বিনেশন আছে কি না খেয়াল রাখুন। কোনো প্লেয়ারের নির্দিষ্ট দলে বিরুদ্ধের সবসময় ভালো করে কি না, হেড-টু-হেড রেকর্ড দেখে বুঝে নিন। DBBet স্পোর্টস সেকশনে বিস্তারিত পরিসংখ্যান ও টেবিল দেখা যায়, সেগুলো ব্যবহার করুন।
২. আবহাওয়া ও পিচের কন্ডিশন বিবেচনায় রাখুন
ক্রিকেটে আবহাওয়া বড় ফ্যাক্টর। বৃষ্টি হলে ওভার কমে যেতে পারে, ম্যাচ বাতিলও হতে পারে। মেঘলা আকাশে সুইং বোলারদের সুবিধা থাকে, শুকনো পিচে স্পিনারদের। ভেন্যু অনুযায়ী প্রথমে ব্যাট ভাল, নাকি পরে ব্যাট, আগের ম্যাচ দেখে বোঝা যায়। এসব তথ্যে বেটের আগে প্ল্যানের অঙশ বানান।
৩. ব্যাংকরোল ম্যানেজমেন্ট করুন
শুরুতেই মোট কত টাকা বেটিংয়ের জন্য ব্যবহার করবেন, তার বাজেট ঠিক করুন। প্রতিটি বেটে সেই টাকার ছোট একটি অংশই লাগান, যেমন ২–৫%। হারলে অঙ্ক দ্বিগুণ করা বা তাড়াহুড়ো করে ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়ার চেষ্টা সাধারণত ঝুঁকিপূর্ণ। বোনাস ব্যালান্স থাকলেও সেটাকে আলাদা ধরে শর্ত অনুসায়ী ব্যবহার করুন।
৪. মার্কেট বুঝে সিমিত বেট দিন
ম্যাচ উইনার ছাড়াও বিভিন্ন ধরণের মার্কেট থাকে। সবকটিতে একসঙ্গে বেট না দিয়ে, যেগুলি আপনি ভালো বোঝেন সেগুলিতে ফোকাস করুন। নতুন মার্কেটে আগে ছোট অঙ্কে পরীক্ষা করুন।
৫. DBBet এর টুলস ব্যবহার করুন
লাইভ বেটিং ইন্টারফেসে রিয়েল টাইম অডস, বল-বাই-বল স্কোর, কিছু ম্যাচে গ্রাফিক্স দেখা যায়। অডস পরিবর্তনের গতি দেখে বুঝা যায় মার্কেটের মোমেন্টাম কোন দিকে। দরকার হলে ক্যাশ আউট ফিচার ব্যবহার করে মাঝ পথে লাভ লক করতে বা ক্ষতি কমাতে পারেন। এসব সুবিধা যুক্তিসঙ্গত বিশ্লেষণের পাশে অতিরিক্ত সহায়তা দেয়।